March 1, 2023

Unveiling the Past at the Dutch Burial Grounds of Chunchura – A Regional History Survey”

LOKOGANDHAR ISSN : 2582-2705
Indigenous Art & Culture

NAYAN SAHA, Assistant professor, Gobardanga Hindu College,, B. Ed. Department

Abstract:

This research delves into the historical tapestry of Chunchura, unraveling the mysteries encapsulated within the Dutch Burial Grounds. Focusing on the sepulchral heritage, our survey seeks to illuminate the lives, stories, and cultural intersections that lie beneath the tombstones. By employing a regional lens, we aim to trace the footsteps of Dutch settlers and their impact on Chunchura’s socio-cultural landscape. Through meticulous archival exploration and archaeological insights, this study endeavors to contribute to a comprehensive understanding of the Dutch presence in Chunchura, shedding light on the silent narratives preserved within its hallowed grounds.

চুঁচুড়ার ওলন্দাজ সমাধিক্ষেত্র , একটি আঞ্চলিক ইতিহাস সমীক্ষা

নয়ন সাহা

Objective :

“বহুদিন ধরে বহু ক্রোশ দুরে,

বহু ব্যয় করি বহু দেশ ঘুরে

দেখিতে গিয়াছি পর্বতমালা,

দেখিতে গিয়াছি সিন্ধু।

দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া,

ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া

একটি ধানের শিষের উপর

একটি শিশির বিন্দু।”

—-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

আমরা কেন আঞ্চলিক ইতিহাস জানব এ প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গেলে কবিগুরুর এই লাইনকটি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। আমাদের আশেপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলি সম্পর্কে জ্ঞানলাভে আমরা আগ্রহী হলে, নতুন নতুন ঐতিহাসিক ক্ষেত্র আমাদের সামনে উন্মুক্ত হবে এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।

Importance of Study :

  • যে কোন প্রাচীন ঐতিহ্যই দেশের পদ। একে রক্ষা করা আমাদের কর্তব্য।
  • চুঁচুড়া একটি প্রাচীন ঐতিহাসিক জনপদ। যেখানে ওলন্দাজ বনিকেরা শাসন

প্রতিষ্ঠা করেছিল।

  • ওলন্দাজ ও ভারতীয় সংস্কৃতির মিশ্রণ চুঁচুড়া শহরে লক্ষ্য করা যায়।
  • ওলন্দাজ সংস্কৃতির এক উৎকৃষ্ট নিদর্শন এই অঞ্চলের সমাধিক্ষেত্রগুলি।
  • বর্তমানে সমাধিক্ষেত্রগুলি প্রাচীনত্ব ও অযত্নের কারণে জীর্ণ প্রায়।
  • ইতিহাসের সাক্ষি এই স্থাপত্যগুলিকে সঠিকভাবে পরিচর্যা করা একান্ত প্রয়োজন৷
  • আমাদের আলোচ্য ‘আঞ্চলিক ইতিহাস প্রকল্প’ এই ঐতিহ্যকে জীবিত রাখার

দিশা দেবে আশা করা যায়।

Delemetation :                                                                                                        ঔপনিবেশিক আমলের সূচনাকাল থেকেই হুগলী ছিল ঔপনিবেশিক শক্তির আকর্ষণের কেন্দ্ৰ। পর্তুগিজরা ১৫১৭ খ্রিষ্টাব্দে এখানে ঔপনিবেশ স্থাপন করে, ১৬২৫ খ্রিষ্টাব্দে ওলন্দাজরা এই অঞ্চলের দখল নেয়। ১৬৩৮ খ্রিষ্টাব্দে আসে ইংরেজ বণিকরা। ১৮১৬ ফরাসীরা দখল করে চন্দননগর, ১৭৫৯ খ্রিষ্টাব্দে চুঁচুড়া ও চন্দননগরের মধ্যবর্তী বিদর নামক স্থানে ভাগিরথীর উপর ওলন্দাজ ও ইংরেজদের যুদ্ধের পর ওলন্দাজ শক্তি হুগলী থেকে বিতারিত হয়। এই সকল শক্তির উপস্থিতির কারণে হুগলী জেলার বিভিন্ন স্থানে গড়ে ওঠে ঔপনিবেশিকদের বসতি। হুগলী জেলার প্রাণকেন্দ্র চুঁচুড়া। এই অঞ্চল ওলন্দাজ শক্তির অধীনে থাকাকালীন যথেষ্ট লাভ করেছিল যার প্রমাণ আজও বিভিন্ন স্থাপত্যকীর্তির মধ্যে উপস্থিত। মুলত জঙ্গলে ঘেরা এই অঞ্চলটিতে ওলন্দাজ শক্তি, তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার পর অঞ্চলটির চেহারার পরিবর্তন হয়। ওলন্দাজ শাসকেরা ব্যবসা বাণিজ্যের কারণে অঞ্চলটিতে বেশ কিছু বড় বাড়ি তৈরি করে। প্রতিষ্ঠা হয় আর্মেনিয়ান চার্চ, চুঁচুড়া চার্চ। এই সকল প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ওলন্দাজ অধিবাসিদের বসতি এখানে গড়ে ওঠে যদিও কর্মসুত্রে আগত ডাচ পরিবারগুলি এখানে বসবাস করত। আমাদের আলোচ্য বিষয় ডাচ কবরখানাটিও এই সময় প্রতিষ্ঠা হয়।

Analysis and Interpretation :

চুঁচুড়া শহরের পশ্চিমপ্রান্তে (শহর বিস্তারলাভের ফলে বর্তমানে প্রায় মধ্যভাগে) অর্থাৎ গঙ্গার বিপরীত দিকে প্রায় ৩ বিঘা জমির উপর ডাচ প্রশাসন একটি কবরখানা তৈরি করেন। বাংলায় আগত ডাচ প্রশাসক ও তাদের আত্মীয় স্বজনদের এখানে সমাহিত করা হত। এই সমাধিক্ষেত্রে প্রথম সমাহিত করা হয় Sir Cornelius Jorge কে যিনি 10th October 1743 তে পরলোক গমন করেন। সমাধিক্ষেত্রটিতে শেষ সমাহিত হয়, ডাচ প্রশাসনের শেষ গভর্নর Daniel Overbeek | 1840 খ্রীষ্টাব্দে তার মৃত্যু হয়। বর্তমানে গম্বুজ, মিনার, কফিন মিলিয়ে প্রায় ২৫০টি সমাধি আছে।

বর্তমানে সমাধিক্ষেত্রটি দুটি ভাগে বিভক্ত। একটি প্রাচীন বিভাগ – এখানে সমাধি বন্ধ এবং অঞ্চলটি পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের তত্ত্বাবধানে আছে। অপর অংশটি CNI বা চার্চ অফ নর্থ ইণ্ডিয়ার অধীন চুঁচুড়া চার্চের তত্ত্বাবধানে আছে। হুগলী চুঁচুড়ায় বসবাসকারী খ্রিষ্টান জনগণের মৃত্যুর পরে এই অঞ্চলে সমাহিত করা হয়। যদিও এখন কোন মিনার বা গম্বুজ করার জন্য অনুমতি প্রদান করা হয় না। কারণ একটি অংশে মিনার বা গম্বুজ তৈরি হলে সেখানে অন্য সমাধি দেওয়া আর সম্ভব হবে না। ফলে ক্রমে সমাধিক্ষেত্রটির সমাধিস্থলের পরিসর সঙ্কুচিত হয়ে আসবে। পুরাতন সমাধিক্ষেত্র ও বর্তমানে চালু সমাধিক্ষেত্রের মধ্যে একটি পার্থক্য হল এই মিনার বা গম্বুজের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতি। এছাড়া পুরাতন ক্ষেত্রটিতে কোন বাঙালী খ্রিষ্টানের দেহ সমাহিত হয়নি কিন্তু বর্তমানে এখানে বাঙালী খ্রিষ্টানদের সমাহিত করা হয়ে থাকে।

চুঁচুড়া শহরের এই ডাচসমাধিক্ষেত্রটির পুরাতন অংশের ঐতিহাসিক মুল্য যথেষ্ট। এখানে নির্মিত মিনারগুলি ভারতীয় এবং ওলন্দাজ স্থাপত্যের এক অদ্ভুত মিশ্রণ। সর্বপ্রাচীন সমাধিটি একটি একতলা বাড়ি সদৃশ। যেটি প্রায় ১৫ ফুট উচ্চতা ও ১২ বর্গফুট আয়তন বিশিষ্ট। চুন-শুড়কি দিয়ে গাঁথা এই সমাধির দেওয়াল প্রায় ২০ ইঞ্চি পুরু। ঘরটিতে একটি দরজা আছে। কিন্তু কোন জানালা নেই। সমাধিক্ষেত্রটিতে বেশ কয়েকটি উঁচু মিনার আছে। যেগুলির উচ্চতা প্রায় ২০ থেকে ৩০ ফুট। মিনারগুলির কোনটির ভিত্তি ত্রিভুজের মত এবং তিনটি তল বরাবর উঁচু হয়ে উঠেছে। চাতাল STAR আকৃতির। কোনটি চারকোনা গম্বুজ আকৃতির আবার কোথাও থামের মত আকৃতি লক্ষ্য করা যায়। মিনারগুলির গায়ে পাথরের ফলকে ডাচ ও ইংরাজি ভাষায় সমাহিত ব্যক্তির নাম, ব্যক্তির পদ এবং জন্ম ও মৃত্যু তারিখ উৎকীর্ণ আছে। যেমন একটি মিনারের ফলকে লেখা আছে, “To the memory of ALGERNON LYNAR only son of Major LYNAR FAWCETT” অপর একটি মিনারে লেখা আছে “HIER RUST, CORNELIS RIETVELD” তবে অনেক মিনারের ফলকের লেখা এখন অস্পষ্ট এবং অনেক লেখার অক্ষর ইংরাজি হলেও ভাষা ডাচ হওয়ার কারণে পঠনযোগ্য নয়। অনেক ক্ষেত্রে সাংকেতিক চিহ্ন দ্বারা বিভিন্ন বিষয় লেখা আছে। যেগুলি পাঠোদ্ধার সম্ভব হয়নি।

উঁচু মিনারগুলি ছাড়াও বেশকিছু ছোট গম্বুজ (৩-১০ ফুট উচ্চতার) আকৃতির সমাধি ও কফিন আকৃতির সমাধি এখানে লক্ষ্য করা যায়। উঁচু পাঁচিল দিয়ে ঘেরা সমাধিক্ষেত্রটির মধ্যে বেশকয়েকটি বড় গাছ আছে। সম্ভবত কোন কোন সমাধির ইঁটের মিনার তৈরি না করে বৃক্ষরোপন করা হয়েছিল। যদিও ১৯৯৩ সালের এক ঘূর্ণিঝড়ে অনেক মিনার হেলে গেছে এবং অনেক গাছ নষ্ট হয়েছে বলে জানা যায়। পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের থেকে প্রাপ্ত তথ্যে বলা আছে – “Enclosed by a high brick compound wall, this old cemetery was built by the Dutch Inhabitants of Chinsurah in 18th-19th century AD. It contains a number of brick structures which include mausoleums tombs obelicks and coffine with epitaphs in some. The oldest grave with an epitaph is that of sir Cornelius Jorge who died 10th October 1743. The last Douch Governor Daniel Overbeck (1840 AD) also lies buried here. In 1993 a devastating turnnado caused damages to some of the brick structures inside the cemetery which were subsequently repaired successfully by the Archaeological Survey of India.”

কেবলমাত্র এই নিদৃষ্ট অঞ্চলেই নয় ডাচদের আরও বেশ কিছু সমাধি ছড়িয়ে আছে শহরের বিভিন্ন স্থানে। মূল। সমাধিক্ষেত্রটি থেকে বেড়িয়ে কিছুটা গেলেই চোখে পড়ে চারকোনা পিরামিডের মত একটি স্তম্ভের, যেটির ভিত্তি ১০০ বর্গফুটের মত হলেও উচ্চতাপ্রায় ৩০ ফুট। এই স্তম্ভটি চুনসুড়কি ও ইঁট দিয়ে তৈরি। গায়েসুড়কির পলেস্তারা লাগান। কিন্তু কোন ফলক এর গায়ে। নেই বেশ কয়েকটি আধুনিক বাড়ির ফাক থেকে সে মাথা তুলে আছে। অনেকের মতে এটি কোন সমাধি নয়। জঙ্গলে। ভরা অঞ্চলটিকে নদীপথে যাবার সময় চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে মিনারটি তৈরি করা হয়েছে। তবে সমাধিক্ষেত্রের প্রাচীরের ঠিক বাইরে অবস্থিত বলে অনেকে এক সমাধি বলেও মনে করেন।

মূল সমাধিক্ষেত্র থেকে বেশ কিছুটা দুরে প্রায় শহরের শেষপ্রান্তে চন্দননগরের কাছাকাছি অঞ্চলে জি.টি. রোডের ধারে অবস্থিত ডাচ সমাধির সবচেয়ে বৃহৎ, দৃষ্টিনন্দন সমাধি সুসান্না আন্নামারীয়ার সমাধি। লোকমুখে যা সাত বিবির গোড় নামে পরিচিত। শোনা যায় যে মহিলা এই স্থানে সমাহিত আছেন তিনি ছিলেন। যথেষ্ট ধনবান ও দানশীল। সমাধিটি ৮ ফুট উঁচু ভিত্তির উপর নির্মিত। ক্ষেত্রফল প্রায় ১৫ বর্গফুট। এই ভিত্তির উপর প্রায় ৩০ ফুট উঁচু মন্দিরের আকারের নির্মিত স্মৃতি সৌধটি অবস্থিত। সৌধের দেওয়াল প্রায় ২০ ইঞ্চি পুরু, চারদিকে একই রকম আকৃতি। উপরের অংশে আর্চ ও খিলান দ্বারা ছাদ নির্মিত আছে। সমাধি সৌধটির চুড়ায় সম্পূর্ণ সৌধের এক ক্ষুদ্র সংস্করণকে স্থাপন করা হয়েছে। ভারতীয় ও ডাচ সংস্কৃতির মিশ্রণে নির্মিত এর সৌধটি বর্তমানে পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের অধীন প্রায় দশ কাঠা জমিতে পাঁচিল দিয়ে বেষ্টন করে এটি সংরক্ষণ করা হয়েছে। এই সৌধটির সম্পূর্ণ একই রকম দেখতে অপর একটি ডাচ সমাধি মুর্শিদাবাদেও লক্ষ্য করা যায়।

Majore finding :

ডাচ অধীকৃত চুঁচুড়া শহরের এক অনন্য ঐতিহ্য এই সমাধিকেরগুলি ভারতীয় এবং পাশ্চাত্ব স্থাপত্যের মিশ্রণে। তৈরি সমাধিক্ষেত্রগুলির ঐতিহাসিক মূল্য অসীম। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে অতি অনাদরে পড়ে থাকা এই সমাধিক্ষেত্র বর্তমানে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের অধীন হলেও এককথায় এগুলি সমাজ বিরোধীদের নিশ্চিত্ত আড্ডাখানা। পুলিশ প্রশাসনের ঔদাসিনতার কারণে সমাধিক্ষেত্রগুলির মধ্যে বিভিন্ন মাদক দ্রব্য সেবন, বিক্রয় ইত্যাদি হয়ে থাকে। এলাকার অনেক মানুষই তাই এই স্থানগুলি এড়িয়ে চলে। সুসান্না আন্নামারিয়া সমাধিক্ষেত্রে প্রায়শই বিভিন্ন গোষ্ঠির বচসা এবং তৎসংক্রান্ত ঝামেলায় মানুষ খুন হওয়ার খবর পাওয়া যায়। যথেষ্ট ঐতিহাসিক মূল্য থাকলেও প্রশাসন থেকে সাধারণ নাগরিক কেউই এই স্থাপত্য নিয়ে উৎসাহী নয়। ফলে অনেক ক্ষেত্রেই এগুলির ভগ্নদশা ইতিহাসমনষ্ক মানুষের হৃদয় ব্যাকুলের কারণ হয়। মূল সমাধিক্ষেত্রটিতে বেশ কিছু বড় গাছ আছে। এই সমাধিক্ষেত্রের তত্ত্বাবধায়ক চুঁচুড়া চার্চের পাদ্রি Riv Gauranga Haldar এর কথা অনুযায়ী পরিকল্পনা মাফিক ঐ গাছগুলি কেটে ফেলার বন্দোবস্ত করা হচ্ছে কিছু অসামাজিক লোকের পক্ষ থেকে। গাছের গোড়ায় আগুন জ্বালিয়ে গাছটিকে পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, খুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সমাধিসৌধের পাথরের ফলকগুলিও। সম্প্রতি নেদারল্যান্ড থেকে আগত পর্যটকেরা তাদের পূর্বপুরুষদের সমাধির বেহাল দশা দেখে দুঃখপ্রকাশ করেছেন। কিন্তু অবস্থা বিশেষ উন্নতি হয়নি। বিশেষ এক গোপন ভিডিও সাক্ষাৎকারে দেখা যায় সমাধিক্ষেত্রের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা কর্মীরাই | মদত দেয় অসামাজিক কাজকর্মে। চুঁচুড়া শহরের ঐতিহ্য রক্ষায় কবে প্রশাসন ও নাগরিক সমাজ উদ্যোগী হবে সেই আশায় দিন গুনছেন হয়েতো কবরে শুয়ে থাকা মৃতদেহগুলিও।

Bibliography :

1. Interview: i. The Rev. Gouranga Haldar – Presbyter in Charge, Chinsurah Church (CNI) Ghorir More, Chinsurah.

ii. Susanta Reepes – Member of Chinsurah Church.

2. Books : i. Omallye L.S.S. and Chakravorti Monmohan EDAL Bengal District Gazettous Hooghly-1912

ii. ক্লার্ক দ্য রুষ জি.সি. – নন্দী গণেশ (সংবাদ) ঐতিহাসিক অনুসন্ধান প্রসঙ্গ চুঁচুড়া

(১৭৮১-১৭৯৫) কলকাতা, জুলাই – ২০০৪

iii. আঢ্য গোড়াচাঁদ – ঐতিহ্যের শহর হুগলী চুঁচুড়া, পরিস্থিতি প্রশাসন চুঁচুড়া, জুলাই- ২০০৬

iv. মিত্র সুধীর কুমার – হুগলী জেলার ইতিহাস ও বঙ্গসমাজ (দ্বিতীয় খন্ড) মিত্রালী

প্রকাশন, কলকাতা – ১৯৭৫